আনন্দ খবর ডেস্ক প্রকাশিত: ১৮ জুলাই, ২০২৪, ০৩:০৭ পিএম
কোটা আন্দোলন বাংলাদেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শিক্ষার্থীরা এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে। তারা কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবি করে।
কোটা পদ্ধতি বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত। এটি সরকারি চাকরিতে সংরক্ষিত আসন নির্ধারণ করে। বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের জন্য এই কোটা নির্ধারিত হয়।
কোটা আন্দোলনের সূচনা হয় ২০১৮ সালে। শিক্ষার্থীরা তখন এই আন্দোলন শুরু করে। তাদের দাবি ছিল কোটা পদ্ধতি বাতিল করা। তারা মনে করেছিল এটি অসাম্য তৈরি করে।
শিক্ষার্থীরা মনে করেছিল, কোটা পদ্ধতি যোগ্যতার ভিত্তিতে নয়। এটি মেধাবী শিক্ষার্থীদের প্রতি অবিচার করে। ফলে তারা আন্দোলনে নামে।
কোটা আন্দোলন দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে সারাদেশে ছড়িয়ে যায়। শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্থানে প্রতিবাদ করে।
সরকার প্রথমে আন্দোলনকে গুরুত্ব দেয়নি। পরে শিক্ষার্থীদের দাবির ব্যাপারে আলোচনা শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দেন, কোটা পদ্ধতি পর্যালোচনা করা হবে।
সরকার কোটা পদ্ধতি সংস্কারের প্রক্রিয়া শুরু করে। একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি কোটা পদ্ধতির বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে।
বর্তমানে কোটা আন্দোলনের অবস্থা স্থিতিশীল। শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি থেকে পিছপা হয়নি। তারা এখনও কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবি জানায়।
কোটা আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেক আলোচনা চলছে। শিক্ষার্থীরা আশাবাদী, তাদের দাবি পূরণ হবে। তবে সরকার এখনও স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নেয়নি।
বিষয় | বর্ণনা |
---|---|
আন্দোলনের সূচনা | ২০১৮ সালে |
প্রধান দাবি | কোটা পদ্ধতি বাতিল |
সরকারের প্রতিক্রিয়া | কোটা পদ্ধতি পর্যালোচনা |
বর্তমান অবস্থা | স্থিতিশীল |
কোটা আন্দোলন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এটি তাদের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম। সরকার ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমঝোতা প্রয়োজন। কোটা পদ্ধতি নিয়ে আরও আলোচনা ও পর্যালোচনা দরকার।
কোটা আন্দোলন বাংলাদেশে কোটা সংস্কারের দাবিতে হওয়া একটি ছাত্র আন্দোলন।
এই আন্দোলন কোটা ব্যবস্থার সংস্কার ও সমতা নিশ্চিতের জন্য।
প্রধান দাবিগুলি ছিল কোটা ব্যবস্থা সংস্কার ও মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ।
কোটা আন্দোলনের শুরু ২০১৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।