আনন্দ খবর ডেস্ক প্রকাশিত: ১৮ জুলাই, ২০২৪, ০৪:০৭ পিএম

বাংলাদেশে কোটা ব্যবস্থা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। শিক্ষার্থী এবং চাকরিপ্রত্যাশীরা কোটা সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসছেন। আইনমন্ত্রী সম্প্রতি কোটা সংস্কার নিয়ে কিছু আশ্বাস দিয়েছেন।
সরকারি চাকরিতে নিয়োগের (৯ম থেকে ১৩তম গ্রেড পর্যন্ত) ক্ষেত্রে কোটা বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে করা আবেদন আপিল বিভাগে শুনানির জন্য আগামী ৭ আগস্ট দিন ধার্য রয়েছে। শুনানির তারিখ এগিয়ে আনতে আপিল বিভাগে আগামী রোববার আবেদন করার জন্য নির্দেশের কথা জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে তিনটার দিকে গণভবন থেকে বেরিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাকে ঘোষণা দিতে বলেছেন যে, আগামী ৭ আগস্ট যে মামলাটি শুনানির কথা ছিল, সেই মামলার শুনানি এগিয়ে আনার জন্য ব্যবস্থা নিতে। আমি সে মর্মে বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেলকে নির্দেশ দিয়েছি যে, আগামী রোববার তিনি দেশের সর্বোচ্চ আদালত আপিল বিভাগে আবেদন করবেন, যাতে মামলাটির শুনানির তারিখ তাঁরা এগিয়ে আনেন।’ ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন...
কোটা ব্যবস্থা হলো সরকারের নির্ধারিত একটি নিয়ম। এটি বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের জন্য সংরক্ষিত। কোটা ব্যবস্থায় কিছু নির্দিষ্ট সংখ্যক পদ সংরক্ষিত থাকে।
শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে কোটা সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসছেন। আন্দোলনকারীরা মনে করেন, কোটা ব্যবস্থায় সমস্যা আছে।
আইনমন্ত্রী সম্প্রতি কোটা সংস্কার নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি শিক্ষার্থীদের আশ্বাস দিয়েছেন। মন্ত্রী বলেছেন, কোটা সংস্কার নিয়ে সরকার কাজ করছে।
আইনমন্ত্রী বলেছেন, "কোটা ব্যবস্থার সমস্যা আমরা বুঝতে পেরেছি। শিক্ষার্থীদের দাবি আমরা গুরুত্বের সাথে নিয়েছি।"
সরকার কোটা সংস্কারের জন্য কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। এসব পদক্ষেপ শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে নেওয়া হয়েছে।
সরকার কোটা সংস্কারের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটি কোটা ব্যবস্থার সমস্যা নির্ধারণ করবে।
আইনমন্ত্রীর আশ্বাসের পর শিক্ষার্থীরা কিছুটা সন্তুষ্ট হয়েছেন। তবে তারা দ্রুত সমাধান চান।
কোটা সংস্কার নিয়ে সরকার কাজ করছে। এই কাজ সম্পন্ন হলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবেন।
কোটা সংস্কার নিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যৌক্তিক। সরকার শিক্ষার্থীদের দাবি গুরুত্বের সাথে নিয়েছে। আশা করা যায়, শীঘ্রই কোটা ব্যবস্থা সংস্কার হবে।
কোটা সংস্কার হলো সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতির পরিবর্তন।
আইনমন্ত্রী জানিয়েছেন, কোটা সংস্কারের জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা হবে।
কমিটি তিন মাসের মধ্যে রিপোর্ট জমা দেবে।
কোটা সংস্কার প্রয়োজন যাতে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ নিশ্চিত হয়।