আনন্দ খবর ডেস্ক প্রকাশিত: ০৪ আগস্ট, ২০২৪, ০১:০৮ পিএম
আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সর্বাত্মক অসহযোগের ডাক দিয়েছে। গতকাল শনিবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ জরুরি নির্দেশনা তুলে ধরেন।
Credit: www.khaborerkagoj.com
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিভিন্ন বৈষম্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করছে। তারা সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে আন্দোলন করছে। রোববার থেকে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। এই আন্দোলনের আরেক সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এই ঘোষণা দেন।
সরকারি সংস্থা থেকে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর ফলে আন্দোলনের তথ্য আদান-প্রদান এবং সমন্বয়ের ক্ষেত্রে বেশ সমস্যা তৈরি হতে পারে।
আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ গতকাল শনিবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কিছু জরুরি নির্দেশনা তুলে ধরেন। আন্দোলনের বিভিন্ন দিক এবং আগামী দিনের কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আন্দোলনের সমন্বয়করা নিয়মিত বৈঠক করে আন্দোলনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। তারা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন নির্দেশনা প্রদান করেন এবং আন্দোলনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পরিষ্কার করেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মূল চাহিদা হলো সরকারের পদত্যাগ। তারা মনে করেন যে বর্তমান সরকার বৈষম্য দূর করতে ব্যর্থ হয়েছে।
তারিখ | কর্মসূচি |
---|---|
রোববার | সর্বাত্মক অসহযোগ |
সোমবার | শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ |
মঙ্গলবার | মানববন্ধন |
আন্দোলনের মূল চ্যালেঞ্জ হলো মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যাওয়া। এর ফলে আন্দোলনকারীরা একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে সমস্যা অনুভব করছেন। এছাড়া, সরকারের চাপ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হস্তক্ষেপও একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
যদিও আন্দোলনের চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তবে শিক্ষার্থীরা তাদের উদ্যোগে দৃঢ়। তারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সাফল্য অর্জন করতে চায়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিভিন্ন মহল থেকে সমর্থন পাচ্ছে। শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং সাধারণ মানুষ আন্দোলনের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করছে।
মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ থাকলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মাধ্যমে আন্দোলনের খবর প্রচার করা হচ্ছে। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পেজ এবং গ্রুপে আন্দোলনের খবর ও ছবি শেয়ার করা হচ্ছে।
মিডিয়া আন্দোলনের খবর প্রচার করছে। বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল, পত্রিকা এবং অনলাইন নিউজ পোর্টাল আন্দোলনের খবর প্রকাশ করছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্দোলন। মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ সরকারি সংস্থা থেকে দেওয়া হলেও শিক্ষার্থীরা তাদের আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন: মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ সরকারি সংস্থার সম্পর্কে আরও জানতে এই লিংকটি দেখুন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় অস্থিরতা রোধে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ থাকলে যোগাযোগ ও তথ্য প্রবাহে বিঘ্ন ঘটবে।
আন্দোলনের মূল দাবি হলো সরকারের পদত্যাগ।
আসিফ মাহমুদ ও নাহিদ ইসলাম আন্দোলনের সমন্বয়ক।