আনন্দ খবর ডেস্ক প্রকাশিত: ০৪ আগস্ট, ২০২৪, ০২:০৮ পিএম

আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। এই আন্দোলনের ফলে সরকার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে দেশের বিভিন্ন জায়গায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কারণে ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় সংঘর্ষ হয়েছে। এসব সংঘর্ষে মুন্সিগঞ্জে দুজন, রংপুরে একজন ও মাগুরায় একজনসহ মোট চারজন নিহত হয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে আজ রোববার দুপুর ১টার পর একটি সরকারি সংস্থা মেটার প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) প্রতিষ্ঠানগুলোকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম মেটার প্ল্যাটফর্মের অন্তর্ভুক্ত।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ফলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এই পরিস্থিতিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে গুজব ও উত্তেজনা ছড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে।
এই কারণে, সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম বন্ধ করার।
Credit: www.linkedin.com
ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম বন্ধ হলে অনেকের যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যাহত হবে।
এই নির্দেশের ফলে মানুষ তাদের বন্ধু ও পরিবারের সাথে যোগাযোগ করতে পারবে না।
এছাড়া, অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কারণ, অনেক ব্যবসা ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
যেমন, টেলিফোন, ইমেইল বা অন্য কোনো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করতে পারি।
সরকার পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে কবে এই নির্দেশ প্রত্যাহার করা হবে।
আমাদের সকলের উচিত পরিস্থিতি শান্ত রাখতে সহযোগিতা করা।
ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম বন্ধের নির্দেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
এই নির্দেশের ফলে কিছু সমস্যার সৃষ্টি হবে। তবে, আমাদের উচিত ধৈর্য্য ধারণ করা ও পরিস্থিতি শান্ত রাখতে সহযোগিতা করা।
এই নির্দেশ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে প্রথম আলো এর ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
সরকারি নির্দেশের কারণে ফেসবুক বন্ধ করা হয়েছে।
সরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুরক্ষিত রাখতে মেসেঞ্জার বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধের ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্নিত হতে পারে।
সরকারি নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে ইনস্টাগ্রাম বন্ধ করা হয়েছে।